Monday, December 20, 2021

সাধারণ সর্দি-কাশি নাকি নিউমোনিয়া বুঝে নিন ৯ লক্ষণে

সাধারণ সর্দি-কাশি নাকি নিউমোনিয়া বুঝে নিন ৯ লক্ষণে

 

সাধারণ সর্দি-কাশি নাকি নিউমোনিয়া বুঝে নিন ৯ লক্ষণে

 

নিউমোনিয়ার কারণে প্রতিবছর হাজার হাজার শিশু ও বয়স্কদের মৃত্যু ঘটছে। ফুসফুসের সংক্রমণের প্রভাবে যেসব অসুখে মানুষ বেশি আক্রান্ত হচ্ছে, তাদের অন্যতম হলো নিউমোনিয়া। এই অসুখে ফুসফুসে প্রদাহ তৈরি হয়, অনেক সময় পানি জমতে পারে ফুসফুসে।

স্ট্রেপ্টোকক্কাস নিউমোনি নামের ব্যাকটেরিয়া এই রোগের অন্যতম কারণ হলেও ভাইরাস বা ছত্রাকের প্রভাবেও এই অসুখ দানা বাঁধে শরীরে।

এ বিষয়ে ভারতীয় জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ সুবর্ণ গোস্বামী জানান, ‘মূলত ক্রনিক ঠান্ডা লাগা, বুকে শ্লেষ্মা জমে থাকার সূত্র ধরেই এই অসুখ ছড়ায়। ঠান্ডা লাগলেই যে সবার নিউমোনিয়া হবে তা নয়, তবে যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, মূলত, বয়স্ক ও শিশুরাই এই রোগে বেশি আক্রান্ত হয়।

তার মতে, নিউমোনিয়ার প্রাথমিক লক্ষণ হলো প্রচণ্ড জ্বর। ওষুধে জ্বর কমলেও এর প্রভাব শেষ হতেই জ্বর বেড়ে যায়। ১০৩-১০৪ ডিগ্রি উঠতে পারে জ্বর। এর সঙ্গে শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা ইত্যাদি তো থাকেই।

তবে নিউমোনিয়া আক্রান্ত রোগীকে ছুঁলেই নিউমোনিয়ার জীবাণু শরীরে ছড়ায় না। তবে আক্রান্তের কাশি বা হাঁচি থেকে তা ছড়াতে পারে নিউমোনিয়া। এই ‘ড্রপলেট ইনফেকশন’ থেকে বাঁচতে মাস্ক ব্যবহার করুন।

নিউমোনিয়ার উপসর্গগুলো নির্ভর করে শারীরিক অবস্থা এবং কী ধরনের জীবাণুর সংক্রমণ হয়েছে তার ওপর। জেনে নিন এ রোগের কয়েকটি লক্ষণ-

>> জ্বর (রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যাদের দুর্বল তাদের জ্বর নাও থাকতে পারে)
>> কাশি
>> শ্বাসকষ্ট
>> কাঁপুনি
>> বুকে ব্যথা যা শ্বাস-প্রশ্বাসের সঙ্গে ওঠা নামা করে।
>> মাথাব্যথা
>> বমি বমি ভাব
>> ক্রমেই দুর্বল হয়ে পড়া
>> খাওয়াদাওয়ায় অনীহা ইত্যাদি।

সাধারণ সর্দি-জ্বরের সঙ্গে এর বেশ কিছু পার্থক্য থাকে। একটু খেয়াল রাখলেই এই রোগ নির্ণয় করা সহজ। চিকিৎসকের মতে, প্রাথম দিকে সাধারণ জ্বর-সর্দি-কাশি দিয়ে নিউমোনিয়া শুরু হলেও পরে দেখা যায় জ্বর, শ্বাসকষ্ট ও কশি বাড়ে।

সাধারণত ভাইরাল ফিভার হলে যেখানে ওষুধ খেলে কমে যায় সেখানে নিউমোনিয়া হলেও তা সারতে চায় না। বুকের ব্যথাও বাড়তে থাকে। অনেক সময় জ্বরের ওষুধের কড়া ডোজে জ্বর নামলেও তা আরও ফিরে আসে। অবস্থা গুরুতর হলে কাশির সঙ্গে রক্তও উঠতে পারে।

এসব লক্ষণ দেখা দিলেই দেরি না করে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। একমাত্র চিকিৎসকই বুঝতে পারেন কোনো ব্যক্তি নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত কি না। তবু নিশ্চিত হতে কিছু পরীক্ষা করাতে হয়। এক্স-রে, সিটি স্ক্যানও করে দেখা হয় অনেক সময়।

নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি কাদের?

>> বৃদ্ধ
>> ধূমপায়ী
>> যাদের ডায়াবেটিস অনিয়ন্ত্রিত
>> ফুসফুসে কোনো আঘাত পেয়েছেন যারা
>> কেমোথেরাপি (ক্যানসারের চিকিৎসা) বা অন্য কোনো ওষুধ খাওয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেছে এমন রোগীদের।

নিউমোনিয়া থেকে বাঁচতে কী কী করবেন?

>> পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন।
>> প্রচুর পরিমাণ পানি পান করতে হবে।
>> চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী অ্যান্টিবায়োটিক খেতে হবে।
>> ভালোভাবে পরিষ্কার করে হাত ধুতে হবে।
>> নিজের প্রতি যত্ন নিন।
>> সুষম খাদ্য গ্রহণ করুন।
>> ধূমপান এড়িয়ে চলুন।
>> অন্যের সামনে হাঁচি বা কাশি দেওয়ার সময় রুমাল ব্যবহার করুন।
>> সর্দি-কাশি হলে মাস্ক পরে থাকুন।
>> টিকা দিতে হবে। যেমন- ইনফ্লুয়েঞ্জার জন্য ইনফ্লুয়েঞ্জা ভ্যাকসিন খুবই কার্যকর।
>> ডায়াবেটিস, এইডস, পুষ্টিহীনতা ইত্যাদির চিকিৎসা করাতে হবে।

 

সূত্রঃ জাগো নিউজ বিডি 

 auther: robi ahammed

 

Wednesday, December 1, 2021

Get Facebook auto like easily

Get Facebook auto like easily

 Machine Liker



Welcome to ROBI AHAMMED LIKER 
Robiahammed liker  is an exchange system (a.k.a Facebook Auto Liker, Auto Commenter & Auto Follower)
 which gives free Facebook likes, comments & followers to your public posts and profile without any cost.
 Machine Liker is spam free and one of the best auto liker website available.

Feature Icon

Instant Likes


Feature Icon

Absolutely Free


Feature Icon

Safe & Secure


Login Method For Machine Liker

The login method is by using your Facebook Account


Click On The Login With Facebook Button To Continue.

 LOGIN WITH FACEBOOK

Before logging in with your Facebook account, you must read our Terms of Use & Privacy Policy.





Tuesday, November 30, 2021

স্মার্টফোন ফ্যাক্টরি রিসেট দেওয়ার আগে যা করা জরুরি

স্মার্টফোন ফ্যাক্টরি রিসেট দেওয়ার আগে যা করা জরুরি

 স্মার্টফোন ফ্যাক্টরি রিসেট দেওয়ার আগে যা করা জরুরি

আমরা অনেকেই এখন বেশি দিন এক ফোন ব্যবহার করি না। প্রযুক্তি বাজার যেমন নতুন নতুন ফিচারের সঙ্গে হাজির হচ্ছে নতুন ফোন নিয়ে। সেই সঙ্গে ক্রেতাদেরও বাড়ছে চাহিদা। তবে বেশিরভাগ সময়ই যে কাজটি করে থাকেন সবাই, তা হচ্ছে পুরোনো ফোনটি বিক্রি করে দেন।


তবে অ্যান্ড্রয়েড ফোন বিক্রির আগে ফোন ফ্যাক্টরি রিসেট করছেন তো? এটি খুবই জরুরি বিষয়। ফোন রিসেট করে না দিলে আপনার ব্যক্তিগত বিভিন্ন তথ্য অন্যদের হাতে চলে যেতে পারে। আবার অনেক সময় ফোন স্লো হয়ে গেলেও আমরা ফোন রিসেট দিয়ে থাকি। এক্ষেত্রেও ফ্যাক্টরি রিসেট বেশ উপকারে আসতে পারে। ফ্যাক্টরি রিসেট করলে ফোনের সফটওয়্যার একদম নতুন অবস্থায় ফিরে যায়।


তবে ফ্যাক্টরি রিসেট দেওয়ার আগে কিছু কাজ করা জরুরি। চলুন জেনে নেওয়া যাক সেসব-

> আপনার ফোনে লগইন থাকা গুগল অ্যাকাউন্টের ইউজারনেম/ইমেইল ও পাসওয়ার্ড সম্পর্কে আগে থেকে জেনে নিন। ফোন রিসেটের পর এই তথ্য জানতে চাওয়া হয়। তখন পূর্বে লগইন থাকা অ্যাকাউন্টে লগইন করতে না পারলে বেশ ঝামেলায় পড়তে পারেন।


> ফোনের Settings থেকে Accounts/Account & sync এ প্রবেশ করে Google অপশনে আপনার ফোনে লগইন থাকা গুগল অ্যাকাউন্ট সম্পর্কে জানতে পারবেন। উক্ত অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড জানা না থাকলে পাসওয়ার্ড রিসেট করে নিতে পারেন। এছাড়াও গুগল অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড রিসেট করার ২৪ঘন্টার মধ্যে ফোন ফ্যাক্টরি রিসেট করা থেকে বিরত থাকুন।


> ফ্যাক্টরি রিসেট করলে ফোনে থাকা সকল ডাটা ডিলিট হয়ে যায়। তবে গুগল অ্যাকাউন্টে এসব ডাটা ব্যাকাপ নিয়ে রাখলে সেক্ষেত্রে আপনার ফোনে থাকা অ্যাপ ও কন্টাক্টস ব্যাকাপ হয়ে থাকে। তাই ফ্যাক্টরি রিসেট এর আগে প্রয়োজনে গুগল অ্যাকাউন্টে ব্যাকাপ নিয়ে রাখুন।


> ফোন মেমোরিতে থাকা ছবি, ভিডিও বা অন্যান্য দরকারি ডকুমেন্ট/ফাইল পিসিতে বা ক্লাউড স্টোরেজে ব্যাকআপ রেখে দিন। গুগল ফটোস এ ছবি ও ভিডিও আপলোড করে রাখতে পারেন। আর গুগল ড্রাইভ এ অন্যান্য ফাইল ও ডকুমেন্ট ব্যাকআপ রাখতে পারেন। এ ছাড়া আপনার কম্পিউটারে রেখে দিতে পারেন।


> সবচেয়ে জরুরি ব্যাপার হচ্ছে মোবাইলে যথেষ্ট পরিমাণ চার্জ করে রাখুন। কারণ মোবাইল ফ্যাক্টরি রিসেট করতে বেশ কিছুটা সময় লাগে। তাই অ্যান্ড্রয়েড ফোন রিসেট করার আগে অবশ্যই ফোনে কমপক্ষে ৭০% চার্জ আছে কিনা তা নিশ্চিত করুন। ওয়াইফাই কিংবা মোবাইল নেটওয়ার্ক এর উপস্থিতি নিশ্চিত করুন। ফোন রিসেটের পর পূর্বের গুগল অ্যাকাউন্টে লগইন করতে হতে পারে।


মোবাইল ফ্যাক্টরি রিসেট করার নিয়ম
> Settings অ্যাপে প্রবেশ করুন।
> System এ ট্যাপ করুন।
> Reset সিলেক্ট করুন।
> Erase All Data (factory Reset) সিলেক্ট করুন।
> Erase All Data তে ট্যাপ করুন।
> ফোনের পিন জিজ্ঞেস করা হলে তা প্রদান করুন।
> এরপর Erase All Data / Delete all data তে ট্যাপ করে ফ্যাক্টরি রিসেট সম্পন্ন করুন।

কেএসকে/জেআইএম


Wednesday, November 17, 2021

পর্যটকদের হাতছানি দিয়ে ডাকছে সাজেক,খাগড়াছড়ি

পর্যটকদের হাতছানি দিয়ে ডাকছে সাজেক,খাগড়াছড়ি

 

আবহমান বাংলার সবুজ প্রকৃতির অপরুপ বৈচিত্রের নৈসর্গিক লীলাভূমি পাহাড়ী জেলা খাগড়াছড়ি। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বকোণে এর অবস্থান। বাংলার সুন্দরীকন্যা খ্যাত এই খাগড়াছড়ির উঁচু নিচু অসংখ্য পাহাড় আর পাহাড়ের বুকে নাম না জানা হাজারো গাছের সবুজ পাতায় সজ্জিত পাহাড়কে মনে হয় যেন সবুজের অভয়ারণ্য।

উঁচু-নিচু ঢেউ তোলা সবুজ পাহাড়ের বুক চিরে কালো পিচের সর্পিল রাস্তা আর পাহাড়ের অপরুপ সৌন্দর্য যে কোন প্রকৃতি প্রেমির মন কাড়বেই এটা নিশ্চিত করে বলা যায়। সবুজ, সুন্দর আর পাহাড়ের অপূর্ব মিতালী খাগড়াছড়ি কে গড়ে তুলেছে প্রকৃতির এক অপরুপ লীলাভূমি।

অনেক পর্যটকই খাগড়াছড়ি শহরকে নেপালের কাটমুন্ডু শহরের সাথে তুলনা করে থাকেন। পাহাড় ঘেরা চাঁদনী রাতে এখানকার দৃশ্যপটে ভিন্নমাত্রা এনে দেয়। এই পাহাড়ের চূঁড়ায় বসে দূর পাহাড়ের বুক চিরে সকালের সূর্যোদয় আর

সন্ধ্যায় সব আলোকে ম্লান করে সূর্যাস্তের দৃশ্য সত্যিই অপরূপ। মহান সৃষ্টিকর্তার আপনমনে অপরূপ সাজে সাজানো পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে ঢেউ খেলানো সৌন্দর্য্য, পাহাড়ি ঝর্ণারাজি দেশ-বিদেশের অনেক আকর্ষণীয় স্থানকেও হার মানাতেপারে।

চোখ জুড়ানো আর পাহাড়ের মাথা ছুয়ে যাওয়া মেঘ মল্লিকার দেশ খাগড়াছড়িতে রয়েছে অনেক আকর্ষণীয় পর্যটন স্পট। বিভিন্ন উৎসব ও পর্যটন মৌসুমে দেশী, বিদেশী পর্যটকদের আনা-গোনায় মূখরিত থাকে পাহাড়ি এই জেলার পর্যটন স্পটগুলো। তাইতো শীত শুরু হওয়ার আগেই পাহাড়ের রাণি খ্যাত খাগড়াছড়ির পর্যটনকেন্দ্র গুলো বর্ণিল সাজে সেজে দেশী-বিদেশী পর্যটকদের ডাকছে হাতছানি দিয়ে।

আলুটিলা পর্যটনকেন্দ্র :

এটি খাগড়াছড়ির ঐতিহ্যবাহী সুদৃশ্য নয়নাভিরাম স্পট। সূর্যাস্তের পর আলুটিলা থেকে খাগড়াছড়িকে দেখা যায় এক অপূর্ব রূপে। সবুজের বুক ছিড়ে সাপের মতো একে বেকে চলা চেঙ্গি নদীর দৃশ্য উপভোগ করা সত্যিই অপূর্ব।

আলুটিলার রহস্যময় সুরঙ্গ:

আলাদিনের জাদুর প্রদিপের সন্ধানে গা ছমছম করা অনভূতি নিয়ে দূর্গম সুরঙ্গ পথ পারি দিয়ে পাতালে নামা কল্পনার হলেও খাগড়াছড়ির রহস্যময় সুরঙ্গ কল্পনার নয় বরং বাস্তব। পাহাড়ের চূঁড়া থেকে ২৬৬টি সিঁড়ি বেঁয়ে নীচে নামলেই সেই রহস্যময় সুরঙ্গপথ। মাঝে মাঝে পিচ্ছিল এই সুরঙ্গ পথে আগুনের মশাল নিয়ে ঢুকতে হয় কিছুটা সাহসের সাথেই। সুড়ঙ্গের ভিতর টর্চ লাইট কিংবা মোবাইলের ফ্লাশ লাইট পুরোই অকেজো। তাই আগুনের মশাল অবশ্যই সাথে নিতে হয়। প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট এই সূরঙ্গের এক প্রান্ত দিয়ে প্রবেশ করে অন্য প্রান্ত দিয়ে বের হওয়া যায়।

তারেং :

খাগড়াছড়ির আকর্ষণীয় অন্যতম একটি পর্যটন স্পটের নাম হচ্ছে তারেং। এখান থেকে পুরো শহর দেখা যাবে প্রকৃতির অপূর্ব সাজে। সাপের মতো একে বেকে চলা চেঙ্গি নদীর প্রাকৃতিক দৃশ্য, চোখ জুড়ানো মেঘ মল্লিকার নয়নাভিরাম দৃশ্য যে কোন পর্যটকের মন কাড়বেই। এখানে আসলে মনে পড়ে যাবে, বান্দরবানের বিখ্যাত পর্যটন স্পট নীলগিরির কথা।

রিছাং ঝর্ণা :

আলুটিলা পর্যটন কেন্দ্র ও রহস্যময় গুহা থেকে কিছুটা দুরেই রয়েছে রিছাং নামক পাহাড়ি ঝর্ণা। শিরশির ছন্দে হিম শীতল ঝর্ণার বহমান স্বচ্ছ পানি যে কাউকেই কাছে টানবে খুব সহজেই। মুল সড়ক থেকে কিছুটা পথ পায়ে হেঁটে যেতে হবে স্বপ্নের রিছাং ঝর্ণায়। পাহাড়ী এই ঝর্ণান হিমেল পানিতে গা ভিজিয়ে আসার লোভ সামলানো সত্যিই কঠিন। তাইতো দেশী বিদেশি পর্যটকরা এই সুযোগটি হাত ছাড়া করতে চাননা।

সাজেক :

বাঘাইছড়ি উপজেলায় সাজেকের অবস্থান হলেও এর যোগাযোগ ব্যবস্থা খাগড়াছড়ি দিয়ে। এর অপরুপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ থেকে শুরু করে অনেক মন্ত্রী এমপি ও দেশের অনেক শীর্ষ রাজনীতিবিদ,বিশিষ্ট নাগরিকরা ছুটে এসেছেন বাংলার দার্জিলিং খ্যাত এই সাজেকে। কোথাও নীল আকাশ আবার কোথাও কালো মেঘের ভেলা, কোথাও ঝুম বৃষ্টি আবার কোথাও প্রখর রোদ। তবে সাজেকের পূর্ণ সৌন্দর্য উপভোগ করতে হলে সেখানে কাটাতে হবে কমপক্ষে একটি রাত।

দেবতা পুকুর :

মাটিরাঙ্গা উপজেলার তাইন্দং ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী এবং খাগড়াছড়ি জেলার সর্বোচ্চ উচ্চতার পাহাড় হলো এই ভগবান টিলা। এটির উচ্চতা ১৬০০ বর্গফুট। এই টিলা থেকে ভারত বাংলাদেশ একসাথে দেখা যায়। কথিত আছে, এই পাহাড়ের কোন এক জায়গা থেকে ছবি তুললে ওয়াশ করানোর পর তা কংকাল হয়ে যায়। তবে এই নির্দিষ্ট জায়গা চিহ্নিত বা সত্যতা আজো রহস্যের জন্ম দেয়। স্থানীয় অনেক উপজাতিদের ধারণা এই টিলা থেকে ডাক দিলে ভগবান সেই ডাক শুনেন তাই, এটিকে তারা ভগবান টিলা হিসেবেই চিনেন। এই পাহাড়ে যেতে তাইন্দং বিজিবির অনুমতির প্রয়োজন হয়।

তৈদু ছড়া ঝর্ণা :

খাগড়াছড়ি সদর উপজেলা ও দীঘিনালা উপজেলার সীমান্তস্থল দূর্গম সীমানা পাড়া গ্রামে এ ঝর্নার অবস্থান। আঁকা বাকা দূর্গম পথ পাড়ি দিয়ে অনেকখানি পথ পায়ে হেটে যেতে হয় এই নয়নাভিরাম পর্যটন স্পটে।

জলপাহাড় :

মাটিরাঙ্গা উপজেলা সদরের একমাত্র বিনোদন মুলক পার্ক জলপাহাড় হতে পারে বিনোদনের অন্যতম মাধ্যম। নাগরদোলা, ময়ুরপঙ্খী নৌকা, ট্রেন হয়ে উঠবে বিনোদনের অন্যতম খোরাক। মাটিরাঙ্গা উপজেলা প্রসাশনের উদ্যেগে নির্মিত নিরপাত্তা বেষ্টনীর মধ্যে এতো বড় সুযোগ শহরের পাশে আর কোথাও নেই।

হেরিটেজ পার্ক :

পাহাড়ের কোল ঘেঁষে সর্পিল প্রবাহ নিয়ে বয়ে যাওয়া চেঙ্গী নদীর কোলে জেলা আনসার ও ভিডিপি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের উঁচু পাহাড়ে অবস্থিত হেরিটেজ পার্ক ইতিমধ্যে পর্যটন কেন্দ্রের তালিকায় নিজের অবস্থান তৈরী করে নিয়েছে। পর্যটন পিপাসুদের কাছে হেরিটেজ পার্ক হয়ে উঠেছে নতুন ঠিকানা। সন্ধ্যায় এখানে বসে রঙের মেলা। আর পাহাড় ঘেরা প্রকতিতে বসে চাঁদনী রাতের দৃশ্যপটে এনে দেয় ভিন্ন মাত্রা। এখানের পর্যটকের জন্য আকর্ষণীয় পানীয় হচ্ছে গাছ থেকে পাড়া ফরমালিনমুক্ত বিভিন্ন দেশীয় তাজা ফলের জুস। এর মধ্যে পেপের জুস,তেতুলের জুস,কাচা আমের জুস, আনারসের জুস ইত্যাদি অন্যতম।

রামগড় চা বাগান :

সীমান্তের অতন্ত্র প্রহরী হিসেবে খ্যাত আজকের বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়ন-বিজিবি‘র জন্মস্থান রামগড়। জেলার রামগড়ে সীমান্ত ঘেঁষে খাগড়াছড়ি জেলায় প্রবেশের সম্মুখভাগে খাগড়াছড়ি-ফেনী আঞ্চলিক মহাসড়কের দু’ধারে গড়ে উঠেছে বিশাল চা বাগান। যা খাগড়াছড়ির পর্যটন শিল্পকে করেছে স্বয়ং সম্পূর্ণ। বিশাল এলাকা জুড়ে এই চা বাগানে আসলে পর্যটকরা বুঝতেই পারবে না তারা চা বাগানের ভুমি খ্যাত সিলেট আছেন না পাহাড়ী কণ্যা খাগড়াছড়িতে।

জেলা পরিষদ পার্ক :

খাগড়াছড়ি শহরের জিরো মাইল নামক স্থানে প্রায় ২২ একর জায়গা নিয়ে গড়ে উঠেছে জেলা পরিষদ পার্ক। এখানে রয়েছে একটি ঝুলন্ত ব্রিজ,লেক,শিশুদের জন্য কিডস জোন, বিভিন্ন কটেজ ইত্যাদি।

অরণ্য কুটির :

খাগড়াছড়ি জেলার পানছড়ি উপজেলায় অবস্থিত এই বৌদ্ধ মন্দির যেখানে রয়েছে বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম বৌদ্ধ মূর্তি যার উচ্চতা ৪৮ ফুট।

ঝর্ণাটিলা ও বিরাশি টিলা :

জেলার পানছড়ি তবলছড়ি সড়কের গৌরাঙ্গ পাড়া এলাকায় ঝর্ণাটির অবস্থান। এই ঝর্ণার পানিতে ভেসে আসে চিংড়ি মাছ। এই পাহাড়ের একটু উপরে উঠলেই বিরাশি টিলা এই পাহাড়ের উপর থেকে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য দেখা যায়।

রামগড় ঝুলন্ত ব্রীজ ও লেক :

খাগড়াছড়ি জেলা সদর হতে ৫০ কি.মি. উত্তর-পশ্চিমে খাগড়াছড়ির প্রবেশদ্বার রামগড় উপজেলা। উপজেলা পরিষদের সম্মুখভাগে ইংরেজি অর ডব্লিউ এর অনুরূপ প্রায় ২৫০ মিটার লম্বা একটি হ্রদ। হ্রদের দুই পাশে রয়েছে মনোরম ফুলের বাগান। লেকের উভয় পাশে যোগাযোগের জন্য মাঝখানে রয়েছে সুদৃশ্য ঝুলন্ত সেতু। রয়েছে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের স্মরণে বিভিন্ন স্মৃতি স্তম্ভ।

মানিকছড়ি রাজবাড়ী :

খাগড়াছড়ি-ঢাকা সড়কের খাগড়াছড়ি জেলার প্রবেশমুখ মানিকছড়ি উপজেলা সদরে রয়েছে খাগড়াছড়ির অন্যতম দশর্নীয় স্থান মানিকছড়ি রাজবাড়ি। রাজবাড়িতে রয়েছে মংসার্কেল চীফ (মংরাজা)‘র রাজত্বকালীন স্থাপত্য। রাজার সিংহাসন, মূল্যবান অস্ত্রশস্ত্রসহ প্রত্নতাত্ত্বিক অনেক স্মৃতি বিজড়িত এই রাজবাড়ী। নানাদিক থেকে দর্শনীয় হলেও মংরাজার উত্তারাধিকার সূত্র নিয়ে সৃষ্ট বিরোধ ও জটিলতার কারণে রাজবাড়ীটি আজ চরম অবহেলিত।

পাহাড়ি কৃষি গবেষণা কেন্দ্র :

জেলা সদরের দীঘিনালা সড়কের আড়াই মাইল এলাকায় গবেষণা কেন্দ্রটি। প্রায় ১০০ একর বিশাল জায়গাজুড়ে এর অবস্থান। এখানে রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির গাছ-গাছালি লেক রয়েছে। শীতের মৌসুমে আসে হাজারো অতিথি পাখি।

শতবর্ষী বটগাছ :

মাটিরাঙ্গা উপজেলা সদরের খুব কাছাকাছি আলুটিলা-বটতলী এলাকায় এ প্রাচীন শতবর্ষী বটবৃক্ষ শুধু ইতিহাসের সাক্ষী নয় এ যেন দর্শনীয় আশ্চার্য্যের কোন উপাদান। কালের বিবর্তণে সবাই শুনেছে বটগাছকে ঘিরে নানা কাহিনী। কখনো তা আনন্দের আর কখনো ভয়ের, আবার কখনো তা ঘুমপারানি পিসি-মাসি, কখনো তা রোগমুক্তির প্রতীক হিসাবে। আর এসব কিছুই কল্পনা নির্ভর কোনো কাহিনী। কল্প-কাহিনী যা-ই হোক শতবর্ষী এই বটগাছকে ঘিরে সময়ের ব্যবধানে মাটিরাঙ্গা হয়ে উঠতে শুরু করেছে সম্ভাবনাময় পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে।

শিবছড়ি পাহাড় :

অপার সৌন্দর্য্যের আরেক নাম শিবছড়ি পাহাড়। খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১৬ কি.মি. দূরে দেওয়ানপাড়া এলাকায় অবস্থিত শিবছড়ি পাহাড়। পাহাড়ী ছড়া, নালা আর গভীর অরণ্য পেরিয়ে বোয়ালখালী নদীর পাশ ঘেঁষে সুউচ্চ পাহাড়ি ঝর্ণা ও সৌন্দর্য্যমন্ডিত বিভিন্ন পাথরের রূপ পর্যটকদের আকৃষ্ট করবেই।

কিভাবে আসবেন :

ঢাকা হতে খাগড়াছড়ির দূরত্ব ৩১৬ কি.মি. ও চট্টগ্রাম হতে ১০৯ কি.মি.। রাজধানী শহর ঢাকার কমলাপুর, সায়েদাবাদ, ফকিরাপুল, কলাবাগান থেকে সরাসরি বাস সার্ভিস রয়েছে খাগড়াছড়িতে। সেন্টমার্টিন (এসি বাস), এস আলম, সৌদিয়া, শান্তি পরিবহন, ইকোনো, রিফাত, শ্যামলী ও ঈগল পরিবহনের ইত্যাদি বাসযোগে সরাসরি আসা যায় পাহাড়ের রাণি খাগড়াছড়ি। ঢাকা থেকে নন এসি বাসে আসতে ভাড়া গুনতে হবে জনপ্রতি ৫২০-৫৫০ টাকা। আর এসি বাসে ভাড়া লাগবে ৮৫০-১২০০ টাকা। আর চট্টগ্রাম থেকে আসতে হলে অক্সিজেন অথবা কদমতলী বিআরটিসি বাস টার্মিনাল থেকে খাগড়াছড়ি অভিমুখী গাড়ীতে উঠতে হবে। অক্সিজেন থেকে রয়েছে শান্তি পরিবহন অথবা লোকাল বাস আর কদমতলী থেকে বিআরটিসি বাস। চট্টগ্রাম থেকে খাগড়াছড়ি আসতে জনপ্রতি ১৯০-২২০ টাকা আর লোকাল বাসে ১৫০ টাকা ভাড়া গুনতে হবে।

কোথায় থাকবেন :

খাগড়াছড়িতে থাকার ব্যবস্থা মোটামুটি ভালো। আধুনিক পর্যটন মোটেল সম্বলিত পর্যটন মোটেল  ছাড়াও খাগড়াছড়ির অনেকগুলো হোটেলেই থাকতে পারবেন অনেক কম মুল্যে। হোটেলে সিঙ্গেল নন এসি ১০০০ টাকা, ডাবল নন এসি রুম ১২০০-১৫০০ টাকা। আর ডাবল এসি রুম ১৫০০-২০০০ টাকা। আর ভিআইপি স্যুইট ২৫০০ টাকা।

Tuesday, November 16, 2021

আগামী মাসে পরীক্ষামূলক 5G চালু করবে টেলিটক

আগামী মাসে পরীক্ষামূলক 5G চালু করবে টেলিটক

 

পরীক্ষামূলক 5G চালু

টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. সাহাব উদ্দিন জানিয়েছেন, বিজয়ের মাস ডিসেম্বরে পরীক্ষামূলকভাবে প্রথম ফাইভজি 5G সার্ভিস চালু করবে রাষ্ট্রায়ত্ত্ব মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড।

আগামী ১২ ডিসেম্বরে পরীক্ষামূলকভাবে চালুর পর এক বছর, অর্থাৎ ২০২২ সালের মধ্যে ঢাকায় ২০০টি স্পটে ফাইভজি 5G চালুর পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে এ বিষয়ে প্রকল্প প্রণয়নসহ প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। শনিবার (১৩ নভেম্বর) গুলশানে বিটিসিএল এক্সচেঞ্জ ভবনে টেলিকম বিটের সাংবাদিকদের সংগঠন টেলিকম রিপোর্টার্স নেটওয়ার্ক বাংলাদেশ (টিআরএনবি)’র সদস্যদের জন্য আয়োজিত ‘ফাইভজি 5G প্রযুক্তি ও টেলিটকের প্রস্তুতি’ শীর্ষক কর্মশালায় তিনি এ তথ্য জানান।

কর্মশালায় বক্তৃতা করেন টিআরএনবির সভাপতি রাশেদ মেদেহী ও সাধারণ সম্পাদক সমীর কুমার দে, টেলিটকের বিক্রয় বিতরণ ও গ্রাহক সম্পর্ক বিভাগের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) শেখ ওয়াহিদুজ্জামান ও কোম্পানী সেক্রেটারী তারঘীবুল ইসলাম প্রমুখ।

টেলিটক এমডি জানান, ডিসেম্বরে ঢাকার ছয়টি স্থানে ফাইভজি 5G পরীক্ষামূলক কার্যক্রম শুরু করা হবে। বাণিজ্যিকভাবে গ্রাহকদের জন্য ২০২২ সালের মধ্যে ঢাকায় ২০০টি স্থানে এই সেবা চালু হবে। পরবর্তীতে পর্যায়ক্রমে তা ঢাকাসহ অন্যান্য স্থানে বিস্তৃত করা হবে।

এছাড়া গ্রামাঞ্চলে টেলিটকের নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণে একটি প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। হাওর-বাওড়ে নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের কাজ শুরু হয়েছে। এসব এলাকায় ডাটার ব্যবহার অনেক বেড়েছে বলে তিনি জানান।ভবিষ্যতের কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কে মো. সাহাব উদ্দিন জানান, সবচেয়ে কম রেটে টেলিটক ডাটা সুবিধা দিচ্ছে এবং আগামীতেও দিবে।

 কমদামে ফাইভজি 5G হ্যান্ডসেট দিতে পারলে অনেক লাভবান হওয়া যাবে। তিনি জানান, বর্তমানে পুলিশসহ সরকারি বিভিন্ন চাকরির নিয়োগ পরীক্ষার আবেদন ও ফলাফল এবং পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল টেলিটকের মাধ্যমে দেয়া হচ্ছে। এক্ষেত্রে ব্যাপক সফলতা রয়েছে।রাষ্ট্রীয় কোম্পানী হওয়ায় টেলিটকের ক্ষেত্রে দেশের মানুষের ভালোবাসা ও দুর্বলতা রয়েছে জানিয়ে এমডি জানান, পূঁজি স্বল্পতার কারণে টেলিটকের নানান সীমাবদ্ধতা রয়েছে। 

তারপরও আমরাই প্রথম করোনাকালে শিক্ষার্থীদের অনলাইনে বিনামূল্যে ডাটা দিয়ে ক্লাস করার সুযোগ দিয়েছি।সেই কার্যক্রম ৩৬ হাজার সিম দিয়ে শুরু করা হলেও বর্তমানে সেই সংখ্যা এক লাখ ১২ হাজারে দাঁড়িয়েছে। এসব সিমের বেশি ব্যবহার হচ্ছে। টেলিটক গ্রাহকদের রিচার্জ সহজলভ্যতা করতে উদ্যোগ নেয়ার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন তিনি।

কারা রক্ত দিতে পারবেন?

কারা রক্ত দিতে পারবেন?

 


অনেকেই রক্ত দান করতে চান। কিন্তু জানেন না যে রক্ত দেওয়া নিরাপদ কি না বা সবাই রক্ত দিতে পারবেন কি না। রক্ত দেওয়ার পর কোনো সমস্যা হতে পারে কি না, তা–ও অনেকে জানতে চান।

কারা রক্ত দিতে পারবেন?

■ একজন পূর্ণবয়স্ক সুস্থ পুরুষ প্রতি ৩ মাস পর একবার এবং পূর্ণবয়স্ক সুস্থ নারী ৪ মাস পরপর রক্ত দিতে পারবেন।

■ বয়স ১৮ থেকে ৬৫ বছরের মধ্যে হতে হবে।

■ ওজন কমপক্ষে ১১০ পাউন্ড হওয়া চাই।

■ আপনাকে ওই মুহূর্তে নীরোগ হতে হবে।

কারা রক্ত দিতে পারবেন না?

■ অন্তঃসত্ত্বা নারী।

■ রক্তদানের সময়ে কোনো সংক্রমণ, ক্যানসার বা গুরুতর কোনো রোগে আক্রান্ত হলে।

■ যাঁদের নিজেদেরই রক্তশূন্যতা আছে বা এর আগে ডায়রিয়া বা বমি হয়ে ফ্লুইড লস হয়েছে।

■ যাঁরা কেমোথেরাপি, কড়া কোনো ওষুধ (অ্যান্টিবায়োটিক, ইমিউনোমডুলেটর) গ্রহণ করছেন।

■ যাঁদের রক্তবাহিত কোনো রোগ আছে।

রক্ত দেওয়ার পর কী করবেন?

■ কিছুক্ষণ (অন্তত আধা ঘণ্টা) বিশ্রাম নিন, রক্ত দিয়েই ছোটাছুটি করবেন না।

■ প্রচুর পানি ও তরল পান করুন।

■ রক্ত দেওয়ার দিন খুব বেশি ভারী কাজ বা অতিরিক্ত পরিশ্রম না করাই উচিত।

■ হাতে লাগানো ব্যান্ডেজটি ৩০ মিনিট রাখুন।

■ ওই দিন হালকা পুষ্টিকর খাবার খান, কিন্তু বেশি তেল চর্বিযুক্ত খাবার কম খান।

■ মাথা ঘুরলে বা ঝিন–ঝিন করলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

Sunday, November 14, 2021

আকিজ গ্রুপ এ নিয়োগ ২০২১

আকিজ গ্রুপ এ নিয়োগ ২০২১

 


Interview Date: 19 November 2021

Application Deadline: 15 November 2021

 Akij Flour Mills Ltd





About Akij Group

Akij Group is one of the largest industrial conglomerates in Bangladesh.Though the industry started its journy by tobacco, Akij Group has several subsidiaries such as textiles, food & beverage, cement, ceramics, printing and packaging, pharmaceuticals, consumer products etc.

Contact Address

198, Akij House, Bir Uttam Mir Showkat Sarak,
Tegaon Sarak, Tejgaon, Dhaka – 1208
Phone: 08000016609

Email: info@akij.net

Sunday, October 31, 2021

ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর এসআই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২১

ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর এসআই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২১

 


ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর এসআই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২১

বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর সাব-ইন্সপেক্টর অব পলিশ (নিরস্ত্র) পদের জন্য প্রকৃত শূন্যপদের বিপরীতে ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর হিবেসে নিয়োগের জন্য দক্ষ চাকরী ইচ্ছুক পুরুষ ও নারী প্রার্থীদেরকে অনলাইনে আবেদন অহবান করা যাচ্ছে।

  • পদের নাম: ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর এসআই
    • নিয়োগ সংখ্যা: অসংখ্য
    • শিক্ষা যোগ্যতা: স্নাতক ডিগ্রি
    • অভিজ্ঞতা: কম্পিউটারে অভিজ্ঞ হতে হবে।
  • প্রার্থীর বয়স: (৮-১০-২০২১) এ ১৯ -২৭ বছর।
    • তবে ২৫ মার্চ ২০২০ তারিখে যারা সর্বোচ্চ বয়সীমা অতিক্রম করেছে, তারাও আবেদন করতে পারবেন।
  • জাতীয়তা: জন্মসূত্রে বাংলাদেশী হতে হবে।
  • বৈবাহিক অবস্থা: অবিবাহিত।
  • মাসিক বেতন: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা।

সরকারি চাকরির খবর ২০২১ পুলিশ কনস্টেবল

প্রার্থীর শারীরিক মাপ ছক আকারে উপস্থাপন

বিবরণপুরুষ প্রার্থীনারী প্রার্থী
প্রার্থীর উচ্চতাসর্বনিম্ন ৫ ফুট ৬ ইঞ্চিসর্বনিম্ন ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি
বুকের মাপসাভাবিক ৩২ ইঞ্চি, সম্প্রসাসরিত ৩৪ ইঞ্চিউল্লেখ নাই।
ওজনবয়স ও উচ্চতার সাথে ওজন সামঞ্জস্য হতে হবেবয়স ও উচ্চতার সাথে ওজন সামঞ্জস্য হতে হবে
দৃষ্টিশক্তি৬/৬৬/৬
  • আবেদন শুরু: ৮ অক্টোবর ২০২১
  • আবেদন শেষ: ০৪ নভেম্বর ২০২১
  • আবেদন বাটন সার্কুলারের নিচে দেওয়া আছে।

ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর এসআই নিয়োগ ২০২১

ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর এসআই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২১
ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর এসআই নিয়োগ ২০২১
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২১ | পুলিশ নিয়োগ ২০২১ সার্কুলার

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২১ | পুলিশ নিয়োগ ২০২১ সার্কুলার




পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ 

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২১, পুলিশ নিয়োগ ২০২১ সার্কুলার প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পুলিশ। বাংলাদেশ পুলিশে ৩,০০০ পদে মোট ১০,০০০ কনস্টবল নিয়োগ দেওয়া হবে। নতুন নিয়োগ প্রকাশ করেছে (বাংলাদেশ পুলিশ বিভাগ) । নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২১ এ বাংলাদেশের নারী ও পুরুষ উভয়ই প্রার্থীই আবেদন করতে পারিবে। চাকরি প্রত্যাশিত প্রার্থীদেরকে আনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

পুলিশ নিয়োগ ২০২১ সার্কুলার

পুলিশ নিয়োগ ২০২১ সার্কুলার পূন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত প্রতিষ্ঠানবাংলাদেশ পুলিশ
চাকরির ধরনসরকারি চাকরি
পদের নামপুলিশ কনেস্টবলএসআই
পদ সংখ্যা৩,০০০ টি, ও ১ টি
নিয়োগ সংখ্যা১০,০০০ জন, অসংখ্য।
কোন জেলারসকল জেলার প্রার্থী।
প্রার্থীর বয়স১৮ থেকে ২০, ১৯-২৭ বছর
শিক্ষাগত যোগ্যতাএসএসসি/সমমান/স্নাতক
আবেদনের মাধ্যমঅনলাইনে আবেদন
আবেদন শুরু০৮ অক্টোবর ২০২১
আবেদন শেষ২১ অক্টোবর এবং ৪ নভেম্বর ২০২১
কনস্টবল নিয়োগ পরীক্ষার শেষ তারিখ২৪,২৬ নভেম্বর ২০২১


Saturday, October 30, 2021

জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর এর শূন্য পদসমূহে জনবল নিয়োগ

জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর এর শূন্য পদসমূহে জনবল নিয়োগ

 

জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর এর শূন্য পদসমূহে জনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়। জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর ১টি পদে নিয়োগ দেবে। পদগুলোতে নারী ও পুরুষ উভয়েই আবেদন করতে পারবেন। আগ্রহ  ও  যোগ্যতা থাকলে আপনিও আবেদন করতে পারেন। আগ্রহী প্রার্থীরা আগামী ১৫ নভেম্বর ২০২১ তারিখ পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন। সম্পূর্ণ বিজ্ঞপ্তি বিস্তারিত দেওয়া হল।

National Museum of Science & Technology Job Circular 2021

পদের নাম : উর্ধ্বতন এ্যাকাউন্টস এ্যাসিস্ট্যান্ট
পদ সংখ্যা : ০১ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : বাণিজ্যে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রী।
বেতন স্কেল : ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।

আবেদনের ঠিকানা : আগ্রহী প্রার্থীরা http://www.nmst.gov.bd/ ওয়েবসাইট থেকে আবেদন ফরম ডাউনলোড করে এবং পূরণ করে মহাপরিচালক, জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর, আগারগাঁও, শেরে বাংলা নগর, ঢাকা-১২০৭ বরাবর আবেদনপত্র জমা দিতে হবে।

আবেদনের সময়সীমা : ১৫ নভেম্বর ২০২১ তারিখের মধ্যে আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।

বিস্তারিত দেখুন বিজ্ঞপ্তিতে…

nmst job circular 2021